
বিশ্বকাপের যেসব ম্যাচে থাকছে রিজার্ভ ডে
ক্রিকেটের বিশ্বায়নের লক্ষ্যে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এবার প্রথমবারের মতো ২০ দল নিয়ে একটি ইভেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার এমন সিদ্ধান্তে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পূর্ণ সদস্য দলগুলোর পাশাপাশি ৮টি সহযোগী দেশও মূল পর্বে খেলার সুযোগ পাবে। দলের সংখ্যা বাড়ানোর ফলে পরিবর্তন এসেছে বিশ্বকাপের ফরম্যাটেও। এবার চারটি গ্রুপে ভাগ হয়ে লড়বে দলগুলো, যেখানে প্রত্যেক গ্রুপে থাকবে ৫টি করে দল।
প্রত্যেক গ্রুপ থেকে সেরা দুই দল কোয়ালিফাই করবে পরের রাউন্ডে। সুপার এইটের আটটি দলকে দুটি গ্রুপে ভাগ করা হবে। সেখানে প্রতিটি দল একে অপরের সঙ্গে একবার করে খেলবে। এখানেও প্রথম দুটি দল সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। সেমিফাইনালের জয়ী দুই দল ফাইনালে মুখোমুখি হবে। যেকোনো ম্যাচ টাই হলে সুপার ওভার খেলা হবে, এবং তাতেও ফলাফল না এলে আরও একটি সুপার ওভার খেলা হবে।
সব টাই ম্যাচের ক্ষেত্রেই একই নিয়ম প্রযোজ্য। গ্রুপ পর্ব বা সুপার এইটের কোনো ম্যাচ বৃষ্টি বা অন্য কোনো কারণে নির্দিষ্ট সময়ে শুরু করা না গেলে, ফলাফলের জন্য প্রতিটি দলকে অন্তত পাঁচ ওভার করে খেলতে হবে। নকআউট ম্যাচের ক্ষেত্রে দুই দলকেই অন্তত ১০ ওভার করে খেলতে হবে।
সেমিফাইনাল এবং ফাইনালের ক্ষেত্রে বৃষ্টি হলে অতিরিক্ত ১৯০ মিনিট অপেক্ষা করা হবে, যাতে ম্যাচটি সম্পূর্ণ ২০ ওভার খেলা যায়। প্রথম সেমিফাইনাল এবং ফাইনালের ক্ষেত্রে রিজার্ভ ডে থাকলেও দ্বিতীয় সেমিফাইনালে রিজার্ভ ডে থাকবে না।